ভাঁড়ের চা আর আইস-টি নিয়ে এখনও কথোপকথন চলছে সেটা আগে দেখিনি। এখনই ঘাঁটতে গিয়ে দেখলাম। সত্যিই কম বেরোন হয়, তাই চোখে পড়ে না। তবে এখনও এক আধ জায়গায় দেখা গেলেও অদুর ভবিষ্যতেই হয়ত অদৃশ্য হবে। কারও কারও যে ভাঁড়ের প্রতি আকর্ষন কমে গেছে সে’ত শুনতেই পেলাম, তাছাড়া যারা বিক্রেতা তারাও ত লাভ -লোকসানের হিসেব করে। কাগজ-কাপ যদি আকর্ষক আর লাভজনক হয় তবে ভাঁড়ের অন্তিমকাল সমাগত।
-
ভাঁড়ের চা
Reply
ক্যাপাচিনো 2:27 pm on May 20, 2013 Permalink |
হ্যাঁ, চায়ের দোকানে ঐ লাভ ক্ষতির অঙ্কটা চললেও তাতে একটাই অসুবিধে এই যে ভাঁড়ে চায়ের যা স্বাদ তা যেন একটা অন্যরকম মাত্রা এনে দেয়। সেটা মনস্তাত্তিক কিনা কে জানে।